ফরিয়াদি প্রসন্ন গোয়ালিনী। (জটিল)> উ: যিনি ফরিয়াদি তিনি প্রসন্ন গোয়ালিনী।
অনুগ্রহ করে সব খুলে বলুন। (যৌগিক)> উ: অনুগ্রহ করুন এবং সব খুলে বলুন।
মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না। (প্রশ্নবাচক)> উ: মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কি?
ধর্ম আমাদের ইসলাম কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য। (সরল) > উ: ধর্ম আমাদের ইসলাম হলেও প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য।
বাড়িটা তারা দখল করেছে। (নেতিবাচক)> উ: বাড়িটা তারা দখল না করে ছাড়েনি।
এখনই ডাক্তার ডাকা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)> উ: এখনই ডাক্তার ডাক।
দেখি, সে বিছানায় নাই। (অস্তিবাচক)> উ: দেখি, সে বিছানায় অনুপস্থিত।
মুক্ত বাতাসে খুব ভালো লাগছে। (বিস্ময়সূচক)> উ: আহ, মুক্ত বাতাসে কী ভালো লাগছে!
লোকটি গরিব কিন্তু সৎ। (জটিল)> উ: যদিও লোকটি গরিব তথাপি লোকটি সৎ।
যে পরিশ্রম করে, সে সুখী হয়। (সরল) > উ: পরিশ্রমী ব্যক্তিই সুখী হয়।
মাতৃভূমিকে সবাই ভালোবাসে। (নেতিবাচক)> উ: মাতৃভূমিকে কে না ভালোবাসে।
যদিও তুমি ধনী, তথাপি তুমি কৃপণ। (যৌগিক)> উ: তুমি ধনী কিন্তু কৃপণ।
সে কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়। (অস্তিবাচক)> উ: সে সব কিছুতেই অসন্তুষ্ট।
মরতে তো একদিন হবেই। (প্রশ্নবাচক)> উ: একদিন কি মরতে হবে না?
দয়া করে কিছু বলবেন না। (নির্দেশাত্মক) > উ: কিছু বলা ঠিক হবে না।
বিপদে অধীর হতে নেই। (অনুজ্ঞাবাচক)> উ: বিপদে অধীর হবেন না।
শিক্ষিত লোককে সবাই শ্রদ্ধা করে। (জটিল)> উ: যারা শিক্ষিত লোক তাদের সবাই শ্রদ্ধা করে।
যারা দেশপ্রেমিক তারা দেশকে ভালোবাসে। (সরল) > উ: দেশপ্রেমিকেরা দেশকে ভালোবাসে।
ছেলেটি গরিব হলেও মেধাবী। (যৌগিক)> উ: ছেলেটি গরিব কিন্তু মেধাবী।
আজকাল কোনো জিনিসই সুলভ নয়। (অস্তিবাচক)> উ: আজকাল সব জিনিসই দুর্লভ।
এখানে আমি বহুদিন আগে এসেছি। (নেতিবাচক)> উ: এখানে আমি অল্পদিন আগে এসেছি এমন নয়।
ভুল সবার হয়। (প্রশ্নবাচক)> উ: ভুল কি সবার হয় না?/ ভুল হয় না কার?
দোষ করেছে অতএব শাস্তি পাবে।(জটিল)> উ: যেহেতু দোষ করেছে সেহেতু শাস্তি পাবে।
যে অন্ধ তাকে আলো দাও। (সরল) > উ: অন্ধজনে আলো দাও।
দেশের সেবা করা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)> উ: দেশের সেবা কর।
শীতে দরিদ্র মানুষের খুব কষ্ট হয়। (বিস্ময়সূচক)> উ: আহ, শীতে দরিদ্র মানুষের কী কষ্ট!
আমি সাক্ষী চাই না। (জটিল)> উ: যে সাক্ষী এমন তাকে আমি চাই না।
সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি। (যৌগিক)> উ: সত্য কথা বলিনি তাই বিপদে পড়েছি।
যা বার্ধক্য, তাকে সব সময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। (সরল) > উ: বার্ধক্যকে সব সময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না।
আমার বুকের ভেতরটা হুহু করিয়া উঠিল। (নেতিবাচক)> উ: আমার বুকের ভেতরটা হুহু না করিয়া পারিল না।
আমরা বাধা দিতে পারলাম না। (অস্তিবাচক)> উ: আমরা বাধা দিতে ব্যর্থ হলাম।
তার নাম রেশমা। (জিজ্ঞাসাসূচক) > উ: তার নাম কি রেশমা?
কীর্তিমানের মৃত্যু নেই। (জটিল)> উ: যারা কীর্তিমান তাদের মৃত্যু নেই।
ছেলেটি অসুস্থতার জন্য অনুপস্থিত। (যৌগিক)> উ: ছেলেটি অসুস্থ এবং অনুপস্থিত।
যারা পরিশ্রমী তারা সফল হয়। (সরল) > উ: পরিশ্রমীরাই সফল হয়।
বিড়ালকে বুঝান দায় হইল। (নেতিবাচক)>উ: বিড়ালকে বুঝান সহজ হইল না।
তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী নয়। (অস্তিবাচক)> উ: তারা অনিয়মিত শিক্ষার্থী।
মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পারবে না। (প্রশ্নবাচক) > উ: মানুষটা সম স্তরাত খেতে পাবে কি?
এটি ভারি লজ্জার কথা। (বিস্ময়সূচক)> উ: ছিঃ ছিঃ, এটি কী লজ্জার কথা!
দেশের সেবা করা কর্তব্য। (অনুজ্ঞাবাচক) > উ: দেশের সেবা কর।
মাতৃভূমিকে সকলেই ভালোবাসে। (নেতিবাচক) > উ: মাতৃভূমিকে ভালোবাসে না এমন কেউ নেই।
আমার কেনা বইটি খুব দামি। (জটিল) > উ: যে বইটি আমি কিনেছি সেটি খুব দামি।
দশ মিনিট পর ট্রেন এলো। (যৌগিক) > উ: দশ মিনিট পার হল এবং তারপর ট্রেন এলো।
কেউ অন্ধের দুঃখ বুঝল না। (প্রশ্নবোধক) > উ: কেউ কি অন্ধের দুঃখ বুঝল?
পৃথিবী চিরস্থায়ী নয়। (অস্তিবাচক) > উ: পৃথিবী নশ্বর।
দেশের সেবা করা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক) > উ: দেশের সেবা কর।
লোকটি অত্যন্ত দরিদ্র। (বিস্ময়সূচক) > উ: লোকটি কী দরিদ্র!
যে সত্য কথা বলে, সবাই তাকে ভালোবাসে। (সরল) > উ: সত্যবাদীকে সবাই ভালোবাসে।
2 comments
Pingback: জেনে নিন কোন বিষয়ের জনক কে??? - প্রশ্ন ব্যাংক
Pingback: প্রাইমারী নিয়োগ পরীক্ষার জন্য বাংলা গুরুত্বপূর্ণ ১০০ টি প্রশ্ন পর্ব -১ - প্রশ্ন ব্যাংক